মহিমারঞ্জন রায়চৌধুরী

এপ্রিল 26, 2008

যাদের প্রচেষ্ঠায় কাকিনা জমিদার বংশ প্রজাহিতৈষী ও শিক্ষা সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে রাজা মহিমারঞ্জন রায়চৌধুরী ছিলেন তাদের অন্যতম। কাকিনার নিঃসন্তান রাজা শম্ভুচন্দ্র রায়চৌধুরীর দত্তকপুত্র মহিমারঞ্জন রায়চৌধুরীর জন্ম ১৮৫৩ সালের ০৪ সেপ্টেম্বর বগুড়ার কাহালু উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামে। তাঁর পিতার নাম রাজকমল মজুমদার ও মায়ের নাম শান্তমনি।

(চলমান)


রমনীমোহন রায়চৌধুরী

এপ্রিল 26, 2008

জ্ঞানের প্রতি অনুরাগ, গুনীজনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সহায়সম্বলহীনের প্রতি সহানুভুতি যাকে কিংবদন্তি জমিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে তিনি তুষভান্ডার জমিদার বংশের নবম পুরুষ রমনীমোহন রায় চৌধুরী। ১৮৪৩ সালে জনগ্রহনকারী এই কর্মীপুরুষ জমিদারীর পাশাপাশি এলাকার উন্নয়নে যে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছিলেন আজকের তুষভান্ডারের দিকে তাকালেও সহজেই তা চোখে পড়ে।

(চলমান)


শম্ভুচন্দ্র রায়চৌধুরী

এপ্রিল 26, 2008

শিক্ষা সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক, পরিকল্পিত নগরায়নের পুরোধা, প্রজাহিতৈষী জমিদার শম্ভুচন্দ্র রায়চৌধুরী জন্মগ্রহন করেন ১৮০০ সালে কাকিনায়। তাঁর জমিদারীর সময় কাকিনা ছিল আধুনিক নাগরিক সুবিধা ভোগের অন্যতম একটি অঞ্চল। প্রশস্ত রাস্তার দুধারে বিদেশী গাছের সারি, মোড়ে মোড়ে লোহার বাতির স্টান্ড, মাটির তৈরী নকল পাহাড়, মিউজিয়াম, লাইব্রেরী, হাইস্কুল, বালিকা বিদ্যালয় এমনি নানান ধরনের প্রতিষ্ঠান ও আধুনিক নগরের স্বকীয়তা সেসময় কাকিনাকে স্বাতন্ত্র্যে ঐজ্বল করেছিল।

(চলমান)


যাদব চন্দ্র দাস

এপ্রিল 26, 2008

প্রাচীনকালে উত্তরবঙ্গে খেণ রাজবংশ ছিল পরাক্রমশালী রাজবংশের একটি। এই রাজবংশের যোগ্য উত্তরসূরী যাদবচন্দ্র দাস ১৮৮৫ সালে কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতা ধনঞ্জয় দাস ও মাতা মনেশ্বরী দেবী। পেশায় শিক্ষক হলেও সাহিত্য চর্চায় যাদবচন্দ্র দাস ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। তাঁর সাহিত্য চর্চার স্বীকৃতি স্বরুপ তুষভান্ডারের প্রগতিশীল জমিদার রমনীমোহন রায়চৌধূরী তাকেঁ ‘বাণীভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

(চলমান)